Previous
Next

সর্বশেষ

Tuesday, March 17, 2020

Go 4G Internet Offer 2020

Go 4G Internet Offer 2020

Go 4G Internet Offer 2020
:

Today I will discuss with you the details of GP 4G Internet Offer 2020. I have created an excellent internet table here for the GP 4G SIM, which you can buy from any of the packages you choose. Below is a table of GP excellent internet packs –
Data Packs Data PacksActivation CodeValidity
6 GBTk. 118*121*3434#07 days
20 GBTk. 499*121*3435#30 days
60 GBTk. 999*121*3436#30 days
100 GBTk. 1,499*121*3437#30 days
200 GBTk. 1,999*121*3438#30 days

Terms & Condition:

  • All GP subscribers can dial up the active code and get internet offers.
  • The Internet packages offered here are applicable only for 3G SIMs.
  • To verify the 4G SIM dial * 121 * 3232 #
  • Applies to all GP prepaid and postpaid customers.
  • To internet balance check dial * 121 * 1 * 4 #
  • Not all Internet package conditions apply.
  • You can buy as many times as you like.
  • Unused internet will be added if you re-purchase the same internet offer during the period.
National Sports Council Job Circular 2020

National Sports Council Job Circular 2020

জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি NSC Job Circular 2020

NSC Job Circular 2020: জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের স্থায়ী শূন্য পদসমূহে জনবল নিয়োগ দেয়া হবে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ১৮ টি পদে মোট ৪৯ জনকে নিয়োগ দেবে। নারী ও পুরুষ উভয়কেই নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারেন। সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিত দেওয়া হল।

National Sports Council Job Circular 2020

পদের নাম: প্রোডাকশন ম্যানেজার
পদ সংখ্যা: ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রী।
বেতন স্কেল: ২৩,০০০-৫৫,৪৭০ টাকা।
পদের নাম: সেক্রেটারী/প্রশাসনিক কর্মকর্তা (ফেডারেশন)
পদ সংখ্যা: ০২ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রী।
বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: প্রশিক্ষক গ্রেড-৩
পদ সংখ্যা: ১০ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: খেলাধুলা প্রশিক্ষণে ডিপ্লোমা।
বেতন স্কেল: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম: আলোকচিত্র শিল্পী
পদ সংখ্যা: ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি পাশ।
বেতন স্কেল: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী নিরীক্ষা অফিসার
পদ সংখ্যা: ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রী।
বেতন স্কেল: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম: উপ-সহকারী প্রকৌশলী
পদ সংখ্যা: ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সিভিল/বিদ্যুৎ প্রকৌশলে ডিপ্লোমা।
বেতন স্কেল: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম: উপ-সহকারী সম্পাদক
পদ সংখ্যা: ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রী।
বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম : সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটরপদের সংখ্যা : ০১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : এইচএসসি পাশ।
অন্যান্য যোগ্যতা : সাঁট লিপিতে প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ৫০ ও ৮০, কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ২৫ ও ৩০।
বেতন স্কেল : ১১,০০০ – ২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম : স্টোর কিপারপদের সংখ্যা : ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : এইচএসসি পাশ।
বেতন স্কেল : ১০,২০০ – ২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম : প্রুফ রিডারপদের সংখ্যা : ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : এসএসসি পাশ।
বেতন স্কেল : ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম : কার্যসহকারীপদের সংখ্যা : ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : এসএসসি পাশ।
বেতন স্কেল : ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম : ইমামপদের সংখ্যা : ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : জামাতে উলা কোরআনে হাফেজদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
বেতন স্কেল : ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম : সহকারী মাঠ তত্ত্বাবধায়কপদের সংখ্যা : ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : ৮ম শ্রেণি।
বেতন স্কেল : ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম : বিদ্যুৎ সহকারীপদের সংখ্যা : ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : ৮ম শ্রেণি।
বেতন স্কেল : ৮,২৫০ – ২০,০১০ টাকা।
পদের নাম : ওয়েল্ডার সহকারীপদের সংখ্যা : ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : ৮ম শ্রেণি।
বেতন স্কেল : ৮,২৫০ – ২০,০১০ টাকা।
পদের নাম : মালীপদের সংখ্যা : ০১ টি।
বেতন স্কেল : ৮,২৫০ – ২০,০১০ টাকা।
পদের নাম : নিরাপত্তা প্রহরীপদের সংখ্যা : ১৬ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : ৮ম শ্রেণি।
বেতন স্কেল : ৮,২৫০ – ২০,০১০ টাকা।
পদের নাম : সুইপারপদের সংখ্যা : ০৭ টি।
বেতন স্কেল : ৮,২৫০ – ২০,০১০ টাকা।
আবেদন ঠিকানা: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র পূরণ করে  সচিব, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ, ৬২/৩, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০ বরাবর সরাসরি বা ডাকযোগে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ: আবেদন করা যাবে ৩১ মার্চ ২০২০ তারিখ পর্যন্ত।
বিস্তারিত অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে দেখুন।
Bangladesh Road Transport Corporation Job Circular 2020

Bangladesh Road Transport Corporation Job Circular 2020

How to apply brtc ? It’s very simple to apply. Even You need not any hard copy of your academic papers for applying. You just read the job post. You can identify how to apply. So if you think that you are fit then open the respective online application form. If you properly understood the requirement as the online application form then you can start filling. But never mistake filling, if so your application may be cancelled without any cause by Bangladesh Honda Pvt. Ltd. So check bangladesh road transport corporation job circular 2020.
Bangladesh Road Transport Corporation BRTC Job Summery
Publication Date: 17 March, 2020
Application Last Date: 02 April, 2020
Post Name: As per circular
Job Type: Government Jobs [BRTC]
Education Qualification : As per circular
Age Limit: As per circular
Web: www.brtc.gov.bd
Employment Status: Full Time
Salary : As per circular
Source: Online
Job Location: As per circular
So check more information below brtc job circular 2020
Rural Power Company Job Circular 2020

Rural Power Company Job Circular 2020

Do you think how to apply rpcl job circular 2020 ? It’s very simple to apply. You need to go theirofficial website at first. Then open the respective jobs online application form. Read the online job application form carefully. Is there everything is well known to you? If so then start fill up the application form carefully. But you should fill up the online form as like as your academic certificate and national ID card. So hurry up to apply rural power company job circular 2020. Also please stay with us to get latest jobs circular further. So check now rpcl job circular 2020.
Job Summary :
Organization : Rural Power Company Limited
Application Published Date : 17 March, 2020
Job Type : Government Jobs
Source : Independentbd
Job Location: As per circular
Application Fee : See circular below
Salary : See circular below
Website : www.rpcl.org.bd
Total Post : See circular below
Application Last Date : 12 April, 2020
Job Nature: Full-time
So check more information below

Tuesday, January 22, 2019

how to install windows 7 in laptop Bangla Videos || Ma Studio Sandwip || Technology Will Be Ours ||

how to install windows 7 in laptop Bangla Videos || Ma Studio Sandwip || Technology Will Be Ours ||

How To Install Windows On A Laptop Without Operating System Bangla || Ma Studio Sandwip || Technology Will Be Ours || Some of us might be dealing with a second hand or a hand me down laptop or a brand new purchased laptop with no OS on it. How do you go forward? This tutorial will show you how to install Windows on a laptop without an operating system. প্রতিদিন নতুন নতুন ভিডিও পেতে আমাদের চ্যানেল টি Subscribe করুন। ধন্যবাদ লাইক কমেন্ট করে পাশে থাকবেন। *** Our Channel Working List: • Adobe Photoshop • Grapich Degain • Printer All Service • Video And Audio Editing • Online Tricks And Tips • Mobile Tutorial • Mobile Flash And Root • Android Apps Review • Education Service • Job Circlur • Other Video Making My Channel আপনার কোন প্রশ্নঃ থাকলে Comment করে জানান। এখানে সকল প্রকারে টেকনোলজি মোবাইল রিলেটেড সকল হেল্প দেওয়া হয়। Thnks For Watching My Videos….. 🌐 Facebook group: https://bit.ly/2FlkEa7 🌐 Facebook page: https://bit.ly/2QuZubr 🌐 My Facebook : https://bit.ly/2TEz4pY 🌐 Website : https://bit.ly/2LZjZwj 🔊 LIKE ➡ SHARE ➡ SUBSCRIBE

Saturday, January 19, 2019

How to make a pendrive bootable for windows 7 [Bangla] Ma Studio Sandwip || Technolgy Will Be Ours

How to make a pendrive bootable for windows 7 [Bangla] Ma Studio Sandwip || Technolgy Will Be Ours

how to make a pendrive bootable for windows 7 [Bangla] In this Video ...!!! ma studio Sandwip ... Youtube Channel….!!! Windows 7 Ultimate 64 bit Download System Requirements When you want to download windows 7 ultimate on your PC, your system needs some specific requirements. You have to check beforehand and make sure that your PC is compatible enough to Windows 7 ultimate 64 bit ISO download Download Iso File Link: https://bit.ly/2QS8B6d Download Rufus Link: https://bit.ly/2TXL0Do প্রতিদিন নতুন নতুন ভিডিও পেতে আমাদের চ্যানেল টি Subscribe করুন। ধন্যবাদ লাইক কমেন্ট করে পাশে থাকবেন। *** Our Channel Working List: • Adobe Photoshop • Grapich Degain • Printer All Service • Video And Audio Editing • Online Tricks And Tips • Mobile Tutorial • Mobile Flash And Root • Android Apps Review • Education Service • Job Circlur • Other Video Making My Channel আপনার কোন প্রশ্নঃ থাকলে Comment করে জানান। এখানে সকল প্রকারে টেকনোলজি মোবাইল রিলেটেড সকল হেল্প দেওয়া হয়। Owner search console social media 🌐 Facebook group: https://bit.ly/2FlkEa7 🌐 Facebook page: https://bit.ly/2QuZubr 🌐 My Facebook : https://bit.ly/2TEz4pY 🌐 Website : https://bit.ly/2LZjZwj I hope This Video Very Helpfull For Every One.Thank You For Watching My Video. Don't Forgot 🔊 LIKE ➡COMMENT➡ SHARE ➡ SUBSCRIBE

Saturday, September 1, 2018

দীর্ঘ আট বছর পর ‘সেন্সরড’ গুগল সার্চ চালু হতে যাচ্ছে চীনে

দীর্ঘ আট বছর পর ‘সেন্সরড’ গুগল সার্চ চালু হতে যাচ্ছে চীনে

দীর্ঘ আট বছর অনুপস্থিত থাকার পর চীনে সার্চ জায়ান্ট গুগল তাদের সার্চ ইঞ্জিনের সেন্সরড সংস্করণ চালু করার পরিকল্পনা করেছে।
দ্য ইন্টারসেপ্টে ফাঁস হওয়া লিখিত কাগজের বরাত দিয়ে বিজনেস ইনসাইডারের খবরে বলা হয়, ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে গুগলের প্রধান নির্বাহী সুন্দর পিচাই চীন সরকারের সাথে বৈঠকে বসেছিলেন।
ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই প্রকল্পের কোডনেম ‘ড্রাগনফ্লাই’ এবং প্রকৌশলীরা ‘মাওতাই’ ও লংফেই’ নামে একটি কাস্টম অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেছে।
অ্যাপটি চীনের কর্মকর্তাদের দেখানো হয়েছে এবং চূড়ান্ত সংস্করণ আগামী ছয় থেকে নয় মাসের মধ্যে উন্মুক্ত হতে পারে।
এই সার্চ ইঞ্জিন মানবাধিকার, গণতন্ত্র, ধর্ম এবং শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের বিষয়গুলো গোপন করবে। এমনকি এই বিবিসি কিংবা উইকিপিডিয়ার মতো সাইটগুলো ব্লক থাকতে পারে এই সার্চে।
দ্য ইন্টারসেপ্ট এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে চীন সরকারের কাছ থেকে এই সার্চ ইঞ্জিন এখনো চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
গুগলের এক মুখপাত্র এ বিষয়ে বিজনেস ইনসাইডারকে বলেন, ‘চীনা ডেভেলপারদের সহায়তা করতে আমরা চীনে গুগল ট্রান্সলেট ও ফাইলস গো এর মতো কয়েকটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন সরবরাহ করি এবং জেডি.কমের মতো চীনা কোম্পানিগুলিতে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ করে থাকি।’
কিন্তু ভবিষ্যতের পরিকল্পনার ব্যাপারে অনুমানের বিষয়ে মন্তব্য করার ব্যাপারে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
যদি গুগল আবারো চীনে আসতে পারে তাহলে এটি প্রতিষ্ঠানের জন্য বিশাল মাইলফলক হবে। গুগল চীনে সেন্সরড সার্চ রেজাল্টে অসম্মতি জানালে ২০১০ সাল থেকে চীনে গুগলের সেবা বন্ধ হয়ে যায়।
অনলাইন আসক্তি থেকে মুক্তি পেতে চাইলে বিস্তারিত পড়ুন

অনলাইন আসক্তি থেকে মুক্তি পেতে চাইলে বিস্তারিত পড়ুন

ব্যবহার কমানোর জন্য বড় ডিভাইস
নিজের স্মার্টফোন আসক্তি সম্পর্কে নিজেকে সতর্ক করতে ভিন্ন পথ বেছে নিয়েছিলেন এনভিশনিং টেকনোলজির প্রতিষ্ঠাতা মিশেল জাপ্পা। তিনি আইফোনের বদলে ব্যবহার শুরু করেন আইপ্যাড মিনি। এতে আইফোনের সব সুবিধা আছে, শুধু কল করা যায় না। তবে আকারে বড় হওয়ায় আইফোনের মতো স্বচ্ছন্দে ব্যবহার করতে পারতেন না। যখনই হাতে আইপ্যাড তুলে নিতেন, তাঁর মনে হতো যে সময় নষ্ট করছেন। খুব দরকার না পড়লে ট্যাব ব্যবহার করা বন্ধ করে দেন। পরে ট্যাব ছেড়ে আইফোনে ফিরে গিয়েছিলেন, তবে ব্যবহারে সচেতনতা বেড়েছিল অনেক।
ভূমিতেই এয়ারপ্লেন মোড
সপ্তাহ কয়েকের জন্য ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ মুছে ফেলেন ফাস্ট কোম্পানির সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার জন কনভার্স টাউনসেন্ড। একই সঙ্গে প্রতি রাতে নিজের স্মার্টফোনের এয়ারপ্লেন মোড চালু করে রাখতে শুরু করেন। বন্ধুদের অনুরোধে আবারও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার শুরু করেন, তবে এখনো প্রতি রাতে ফোনে এয়ারপ্লেন মোড চালু রাখতে ভোলেন না। এতে অন্তত ঘুমের ব্যাঘাত বন্ধ হয়ে যায়।
ব্যবহার কঠিন করে তুলুন
গ্রাফিক ডিজাইনার সারাহ লরেন্সের মতে, প্রথম পদক্ষেপ হলো ‘মোমেন্ট’-এর মতো অ্যাপ ইনস্টল করা। স্বাভাবিকের চেয়ে স্মার্টফোন বেশি ব্যবহার শুরু করলেই এই অ্যাপ ব্যবহারকারীকে মনে করিয়ে দেয়। একই সঙ্গে দিনে কতবার ফোন ব্যবহার করছেন, তা-ও চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেবে। নিজের ওপর আরেকটি পরীক্ষা চালান সারাহ। দুই সপ্তাহ স্বাভাবিক রঙে এবং পরের দুই সপ্তাহ ফোনের পর্দা সাদাকালো করে ব্যবহার শুরু করেন। তিনি দেখলেন, পর্দা সাদাকালো করে রাখলে অযথাই যখন-তখন মুঠোফোনের ব্যবহার কমে যায়।
চোখ-কান বন্ধ করে মুছে ফেলুন
২০১২ সালের দিকে গুগল ভেঞ্চারের সাবেক ডিজাইন পার্টনার জ্যাক ন্যাপের আইফোন ব্যবহার মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। এতটাই বেশি যে শিশুসন্তানদের সময় দিতে পারছিলেন না। এদিকে মুঠোফোন ব্যবহার বন্ধ করাও সম্ভব ছিল না। তখন তিনি ভেবে দেখলেন টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও ইউটিউবের মতো অ্যাপগুলোতেই বেশি সময় ব্যয় করছেন। দ্বিতীয়বার চিন্তা না করে অ্যাপগুলো মুছে ফেলেন। নিজেকে পরীক্ষার জন্য নেওয়া সে পদক্ষেপ ছয় বছর পর আজও দিব্যি বলবৎ আছে।
রেখে আসুন অন্য ঘরে
এক থেরাপিস্টের পরামর্শ মেনে কোনো ঘরে ঢোকার আগে মুঠোফোন আরেক ঘরে ফেলে আসা শুরু করেন ইয়োনি রেখটম্যান নামের বিনিয়োগকারী। মূলত ফোন থেকে দূরে থাকাই ছিল উদ্দেশ্য। প্রথমে হয়তো ১৫ মিনিটের জন্য, পরে সময়টা ধীরে ধীরে বাড়াতে বলেন তাঁর থেরাপিস্ট। ইয়োনি বলেন, ‘আমি এ কাজটি এখনো পুরোপুরি রপ্ত করে উঠতে পারিনি, তবে আগের চেয়ে অনেক ভালো আছি।
ফেসবুক পেজ চালাতে হলে নতুন নিয়ম মানতে হবে, না মানলে পেজ বন্ধ!

ফেসবুক পেজ চালাতে হলে নতুন নিয়ম মানতে হবে, না মানলে পেজ বন্ধ!

আপনি কি নতুন ফেসবুক পেজ খুলতে যাচ্ছেন? কিংবা আপনার অনেক লাইকের একটি পেজ আছে? কিছু নিয়ম না মানলে পেজ বন্ধ হতে পারে। পেজ চালনার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম আনছে ফেসবুক। পেজের ক্যাটাগরি অনুযায়ী এখন বিশেষ থিম দিচ্ছে। যেমন আপনার যদি রেস্টুরেন্ট পেজ হয় তবে তা রেস্টুরেন্ট আদলের থিম নিতে পারবেন। এতে ফেসবুকের পক্ষে পেজ আইডেন্টটিফাই করতে সহজ হয়। ফেসবুক যেসব পেজে সন্দেহ করছে বা ভুয়া বলে মনে করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে। শুধু তাই নয়, ফেসবুক পেজ অ্যাডমিনদের পরিচয় গোপন করার দিন শেষ। এমনকি ফেসবুকে যা খুশি তা প্রকাশ করা যাবে না। এতে ব্লক হয়ে যাবে পেজ। পেজ মার্জ করার ক্ষেত্রেও স্বচ্ছতা আনছে ফেসবুক।
ফেসবুক বলছে, ভুয়া খবর ছড়ানো ঠেকাতে তারা বেশ কিছু আপডেট আর চেঞ্জ আনছে। এ পরিবর্তন আসলে ফেসবুক পেজ ম্যানেজারদের জন্য কঠোর নিয়মনীতি মানতে হবে। চেঞ্জগুলো হচ্ছে—অথোরাইজেশন, পেজ মার্জ, প্রাইমারি হোম লোকেশন, ‘পিপল হু ম্যানেজ দিস পেজ’ প্রভৃতি।
‘পেজেস পাবলিশিং অথোরাইজেশন’ বা পেজ প্রকাশের অনুমোদন সংক্রান্ত বিষয়। পেজটি কোন দেশ থেকে তৈরি তা লোকেশন বা অবস্থান অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। কোনো পেজ যদি মার্জ করা হয় বা পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত করা হয় তাও দেখার সুবিধা থাকতে হবে।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলছে, যারা ফেসবুক পেজ চালান বা ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করেন তাদের ক্ষেত্রে কিছুটা কঠোর হতে যাচ্ছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। পেজে পোস্ট দেওয়ার ক্ষেত্রে তাদের নির্দিষ্ট কিছু নিয়মনীতির মধ্যে থাকতে হবে। তাদের এখন টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে এবং কোনো কিছু পোস্ট করার আগে তাদের অবস্থান (প্রাইমারি হোম লোকেশন) ফেসবুককে নিশ্চিত করতে হবে।
ভুয়া খবর প্রকাশ ঠেকানোর লক্ষ্য নিয়ে তারা এ প্রক্রিয়া চালু করছে। হ্যাক হওয়া অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধেও এতে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে। জোর করে অনুমোদনের এ প্রক্রিয়া চলতি মাসের শেষদিকে শুরু হবে।
পেজ হিস্ট্রি পেজের মধ্যে কোন পেজের সঙ্গে কোন পেজ কখন একত্রিত করা হয়েছে তা প্রদর্শন করা হবে। এতে ওই পেজের অনুসারীদের কাছে পেজের স্বচ্ছতা থাকবে। এ ছাড়া অনুসারীরা সচেতন থাকতে পারবেন। এ ছাড়া পেজের সঙ্গে ‘পিপল হু ম্যানেজ দিস পেজ’ নামে একটি সেকশন বা বিভাগ যুক্ত হবে যেখানে পেজ ব্যবস্থাপকদের সম্পর্কে তথ্য থাকবে।

Friday, August 31, 2018

জীবন সহায়ক প্রযুক্তি

জীবন সহায়ক প্রযুক্তি

প্রযুক্তি এ সময়ে যেন এক আশীর্বাদ। রোজকার জীবনের ছোট ছোট ভাবনার দায়িত্বও যেন নিয়ে নিতে চায়।
-ডেইলি ইয়োগা
প্রতিদিনের ইয়োগার প্রশিক্ষণ এবং যোগাসনের ভঙ্গি কেমন হবে তা পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে লেখা ও ভিডিওর মাধ্যমে দেখে ও শিখে নেওয়ার চমৎকার একটি অ্যাপ্লিকেশন এটি। ৪০০টিরও বেশি ভিডিওতে খুব সুন্দরভাবে দেখানো আছে করণীয় সব কার্যাবলি। সঙ্গে অনুশীলনের সময় স্বস্তিকর বাদ্যযন্ত্রের বাজনা আপনার অনুশীলনকে আরও প্রশান্ত করে মনকে করে তুলবে সতেজ।
-প্রযুক্তিময় জীবন
একবিংশ শতাব্দীর এই পৃথিবীতে নিজেদের জীবনকে কীভাবে আরও সহজ করে তোলা যায়, কীভাবে একটি কঠিন কাজকে খুব সহজে শেষ করা যায় এই ভাবনায় আমরা নিজেদের ব্যস্ত রাখতে পছন্দ করি। বর্তমান সময়ে এসে আমরা আমাদের অনেক কাজই মোবাইল অথবা কম্পিউটারের সাহায্যে করে থাকি। খাবার খাওয়া, কাপড় ধোয়া কিংবা ঘর পরিস্কার- সবকিছুর সমাধান এখন ইন্টারনেটে পাওয়া যাচ্ছে। আর সে ক্ষেত্রে মোবাইলের ব্যবহার কম্পিউটারের থেকে অনেকাংশেই বেশি। এখন চাইলেই আপনি কখন পানি খাবেন, আপনার ওষুধের দরদাম, প্রতিদিন কতক্ষণ হাঁটবেন, কোন খাবার কতটুকু খাবেন অথবা বাসায় বসেই ইয়োগা কীভাবে করবেন তা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে জানতে পারবেন খুব সহজেই। আজ তেমনই কিছু মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের নাম এবং এদের কার্যকারিতা সম্পর্কিত তথ্য আপনাদের জন্য।
-সেভেন মিনিট ওয়ার্কআউট চ্যালেঞ্জ অ্যাপ
এই অ্যাপটির ডিজাইন করা হয়েছিল এমন মানুষদের জন্য, যারা তাদের ব্যক্তিগত জীবনে অনেক ব্যস্ত। বাজারে আসার পরেই এ অ্যাপটি সবার কাছেই জনপ্রিয় হতে লাগল। ফলে সব থেকে বেশি ডাউনলোড হওয়া অ্যাপ্লিকেশন এটা এখন। এই অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে সাত মিনিট অনুশীলন করে খুব সহজেই আপনি আপনার শরীরের আকার পরিবর্তন করে নিজেকে ফিট হিসেবে প্রকাশ করতে পারবেন।
-সেভেন মিনিট ওয়ার্কআউট
মূলত কার্যক্ষেত্রে বসেও যেন মানুষ তাদের স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে পারে এই লক্ষ্যেই অ্যাপ্লিকেশনটির ডিজাইন করা হয়। দুই কোটিরও বেশি মানুষের মোবাইলে নিত্যদিন ব্যবহার হচ্ছে এ অ্যাপ্লিকেশনটি। যেখানে ১০০০-এর থেকেও বেশি অনুশীলন, নিজের মতো করে সূচি তৈরি করা, ২০টিরও বেশি ধাপ ছাড়াও বন্ধুদের চ্যালেঞ্জ জানানো আর নিজের অনুশীলনের তথ্য ভাগাভাগির সুবিধাও রয়েছে।
-ডায়েটপয়েন্ট
পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণের জন্য ১৩০টিরও বেশি পরিকল্পনা রয়েছে অ্যাপটিতে। ৫০০টিরও বেশি পরামর্শ রয়েছে, যা আপনার পরিকল্পাকে সফল করার পথ দেখাবে। সঙ্গে করে আপনার বাজারের ফর্দটিও তৈরি করে দেবে। ডাউনলোড বিনামূল্যে করা গেলেও বিভিন্নভাবে এই অ্যাপের সদস্য হয়ে বাড়তি কিছু সুবিধা আদায় করা যায়। যার জন্য সামান্য কিছু ডলার খরচ করতে হবে আপনাকে।
-ফুডুকেট
ফুডুকেট আপনার স্বাস্থ্য, সুস্থতা এবং ওজন সঠিকভাবে রক্ষা করতে ও আপনার দৈনন্দিন কার্যকলাপকে রক্ষা করে আপনার লক্ষ্যর দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। দুই লাখ ৫০ হাজারের ওপর খাদ্যের পুষ্টিগুণ দেওয়া আছে, সঙ্গে আপনার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী খাদ্য গ্রহণের পরামর্শ দেবে। আপনার ঘুম, মেজাজ, মর্জি ও ক্ষুধার খবরও রাখবে এবং এখানেই আপনি আপনার পছন্দের খাবারের তালিকা রাখতে পারবেন।
-ডাক্তারবাড়ি
যে কোনো প্রয়োজনে যে কোনো সময় ডাক্তারের পরামর্শ পেতে পারেন অথবা ডাক্তারের সঙ্গে সাক্ষাতের জন্যও সাহায্য পাবেন। সব থেকে বড় সুবিধা হলো, আপনাকে সময়মতো ওষুধ খাবার কথা মনে করিয়ে দেবে এই অ্যাপ্লিকেশনটি। তাছাড়া জরুরি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস, ব্লাড ব্যাংক, ফার্মেসির সঙ্গে প্রতিদিন বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরামর্শ তো আছেই।
-লাইফসাম
আপনার যদি সময়মতো পানি খেতে মনে না থাকে, তৃষ্ণায় ছটফট না করা পর্যন্ত আপনি পানি পান করতে ভুলে যান তবে লাইফসাম নামের অ্যাপটি আপনার জন্য। কারণ এ অ্যাপটি আপনাকে পানি খাবার সময় মনে করিয়ে দেবে, সঙ্গে সঙ্গে যে লক্ষ্যটি আপনি ঠিক করেছেন সেটা পূরণ করতেও সাহায্য করবে ভালোভাবেই।
-টনিক
টনিকে রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে আপনি তাদের ডাক্তারদের কাছ থেকে পরামর্শ পেতে পারবেন যে কোনো সময়। তাছাড়া বিভিন্ন হাসপাতাল অথবা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ছাড় পাওয়া যায় বছরের সবসময়ই।
-হ্যাপিফাই
আবেগপ্রবণ মানসিকতার মানুষদের জন্য। আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করে উদ্বেগ, হতাশা, নেতিবাচক মনোভাবকে দূরে ঠেলে দিয়ে সুন্দরভাবে জীবনযাত্রা পরিচালনা করার জন্য এই অ্যাপ্লিকেশনের সাহায্য নিয়ে দেখতেই পারেন।
-আস্ক অ্যাপোলো
মেম্বারদের জন্য বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থা করে থাকে অ্যাপোলো হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তাছাড়া ডাক্তারের সাক্ষাতের জন্যও সাহায্য ও পরামর্শ দিয়ে থাকে। সব থেকে ভালো সাহায্য যেটা করে তাহলো অনলাইনে অর্ডার নিয়ে বিনামূল্যে পৌঁছে দেয় ক্রেতাদের বাসায়।
-কাল্ম
নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে অ্যাপ্লিকেশনটা মানসিক অশান্তি, উদ্বেগ আর চাপ কমাতে সাহায্য করে। মানসিক প্রশান্তি, আনন্দ ও স্বচ্ছতার সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে অ্যাপ্লিকেশনটি। ৭-২১ দিনের মেডিটেশন প্রোগ্রামে ২৫টির ওপরে পথনির্দেশ দেওয়া আছে, যার প্রতিটি নির্দেশ এক মিনিট থেকে শুরু করে ২০ মিনিট পর্যন্ত ব্যাপ্তি।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে এয়ারপ্লেন মোড কেন থাকে : যা জানা খুবই জরুরী

অ্যান্ড্রয়েড ফোনে এয়ারপ্লেন মোড কেন থাকে : যা জানা খুবই জরুরী

অ্যান্ড্রয়েডের এয়ারপ্লেন মোড কি?
এয়ারপ্লেন মোড হচ্ছে একটি সেটিংস যা প্রায় সকল স্মার্টফোন, ল্যাপটপ এবং অনুরূপ ডিভাইসগুলোতে থাকে। আপনি যখন এটি অ্যাকটিভ করবেন তখন এয়ারপ্লেন মোড আপনার ফোনের সব ধরনের সিগন্যাল পাঠানো বন্ধ রাখবে। এই মোড চালু থাকা অবস্থায় ফোনের স্ট্যাটাস বারে একটি বিমান আইকন দেখতে পাবেন।
এয়ারপ্লেন মোডের কাজ কী?
এয়ারপ্লেন মোড আপনার ফোনের সব ধরনের ওয়্যারলেস ফাংশন নিষ্ক্রিয় রাখে। যার মধ্যে রয়েছে-
* ব্লুটুথ : ব্লুটুথ হচ্ছে খুব সীমিত রেঞ্জের সংযোগ, যা আপনার ফোনকে স্পিকার, হেডফোন এবং আরো কিছুর সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার সুবিধা দেয়। এয়ারপ্লেন মোড এটিকে নিষ্ক্রিয় রাখে।
* মোবাইল সংযোগ: আপনি কল করতে পারবেন না, টেক্সট মেসেজ পাঠাতে পারবেন না বা ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য মোবাইল ডেটা ব্যবহার করতে পারবেন না।
* ওয়াই-ফাই : আপনার ফোনো বিদ্যমান থাকা সব ধরনের ওয়াই-ফাই সংযোগগুলো নিষ্ক্রিয় হবে এবং কোনো নতুন ওয়াই-ফাই সংযোগের সঙ্গে যুক্ত হবে না।
এয়ারপ্লেন মোডে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করা যায়?
উত্তরটা নির্ভর করে আপনার ডিভাইসের ওপর। তবে বেশিরভাগ আধুনিক ফোনগুলো ওয়াই-ফাই ব্যবহারের সুবিধা দেয়, ফোন এয়ারপ্লেন মোডে থাকা সত্ত্বেও। আপনি যখন এয়ারপ্লেন মোড চালু করবেন তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়াই-ফাই বন্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু আপনি ম্যানুয়ালি আবার ওয়াই-ফাই চালু করতে পারবেন।
এয়ারপ্লেন মোড চালু থাকা অবস্থায় কুইক সেটিংস থেকে ওয়াই-ফাই অপশনে ক্লিক করুন। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে অন হয়ে যাবে ওয়াই-ফাই এবং কানেক্ট হবে যদি আপনার ফোন অনুমতি দেয়।
এয়ারপ্লেন মোড ব্যাটারি সাশ্রয় করে?
হ্যাঁ, এয়ারপ্লেন মোড স্পষ্টভাবে আপনার ডিভাইসের ব্যাটারি লাইফ রক্ষায় সাহায্য করে। বিভিন্ন রেডিও তরঙ্গের কার্যক্রমে ফোনের অনেক শক্তির প্রয়োজন হয় যেমন ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন অ্যাপসের নোটিফিকেশন, ব্লুটুথ ডিভাইসগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ, মোবাইল টাওয়ারের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা, লোকেশন চেক করা প্রভৃতি। এসব কাজ ফোনের ব্যাটারি শক্তি শেষ করে, এয়ারপ্লেন মোড একসঙ্গে সবকিছু নিস্ক্রিয় করে দেওয়ায় ফোনের ব্যাটারি শক্তি দারুন ভাবে সাশ্রয় হয়। যেহেতু এয়ারপ্লেন মোডে আপনার ফোন বেশি কাজে ব্যস্ত থাকে না তাই এই মোডে ফোন চার্জও হতে পারে দ্রুত।
অনেক বিমানেই এখন ইন ফ্লাইট ওয়াই-ফাই সেবা বিদ্যমান, সুতরাং আপনি এই ফিচারটি চালু করে উপভোগ করতে পারেন। নিশ্চিত না হয়ে থাকলে, ওয়াই-ফাই কানেক্ট করার আগে বিমানকর্মীর কাছ থেকে জেনে নিন। বিমানে শুধুমাত্র দশ হাজার ফুট ওপরে ওয়াই-ফাই ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়। তাই বিমান টেকঅফ এবং ল্যান্ডিংয়ের সময় ওয়াই-ফাই বন্ধ রাখার ব্যাপারে সচেতন থাকুন। এমনকি অবতরণের পরও।
গেম খেলায় এয়ারপ্লেন মোড কিভাবে সাহায্য করে?
আপনি যদি ফোনে গেম খেলতে পছন্দ করেন কিন্তু বিজ্ঞাপনে বিরক্তবোধ করেন তাহলে এয়ারপ্লেন মোড সাহায্য করতে পারে। কারণ এটি ইন্টারনেট সংযোগ নিষ্ক্রিয় করে, তাই এয়ারপ্লেন মোডে গেম খেলার সময় বিজ্ঞাপন প্রদর্শন হবে না। যাহোক, যে গেমগুলো সবসময় অনলাইনে খেলা লাগে সেগুলোর ক্ষেত্রে এটি কার্যকর হবে না। সুতরাং আপনি আপনার পছন্দের কোনো অফলাইন গেম এয়ারপ্লেন মোডে খেলতে পারেন।
এয়ারপ্লেন মোডে ব্লুটুথ কাজ করে?
ওয়াই-ফাই এবং ব্লুটুথের ঘটনা একই। এয়ারপ্লেন মোড চালু করার পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লুটুথ নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলেও, বেশিরভাগে ফোনে ম্যানুয়ালি আবার ব্লুটুথ চালু করা যায়। বিমান সংস্থাগুলো ব্লুটুথের ব্যাপারে খুব বেশি উদ্বিগ্ন নন, কারণ এর রেঞ্জ খুব সীমিত।
ব্লুটুথ চালু করে ব্লুটুথ সুবিধার হেডফোন, কিবোর্ড এবং অনুরূপ ডিভাইসগুলো স্মার্টফোনে সংযুক্ত করতে পারবেন। এমনকি যখন আপনি বিমান ভ্রমণ করছেন না, তখন এয়ারপ্লেন মোডে ব্লুটুথ হেডফোনের মাধ্যমে অফলাইন মিউজিক উপভোগ করে ব্যাটারি সাশ্রয় করতে পারেন।
এয়ারপ্লেন মোডে ডাটা ব্যবহার করা যায়?
না। কারণ এয়ারপ্লেন মোড আপনার ফোনকে মোবাইল নেওয়ার্ক টাওয়ারের সঙ্গে সংযুক্ত হতে বাধা দেয়। তাই এই মোডে কোনো ধরনের ডাটা ব্যবহার করতে পারবেন না।
এয়ারপ্লেন মোডে ফোনে কল কিংবা মেসেজ আসবে?
না, কারণ এয়ারপ্লেন মোডে মোবাইল কানেকশন বন্ধ হয়ে যায়। আপনার ফোন এয়ারপ্লেন মোডে থাকা অবস্থায় কেউ যদি আপনাকে ফোন করে তাহলে ফোন বন্ধ রয়েছে শোনাবে। আর সেসময়ের টেক্সট মেসেজ আসবে এয়ারপ্লেন মোড অফ করার পরপরই।
এয়ারপ্লেন মোডে ফোনের অ্যালার্ম কাজ করে?
হ্যাঁ। অ্যালার্ম স্বাভাবিক থাকবে এয়ারপ্লেন মোডেও। অ্যালার্ম ইন্টারনেট কানেকশনের ওপর নির্ভর করে না। অ্যালার্ম অ্যাপ অন করে নিশ্চিতে অ্যালার্ম সেট করুন। এয়ারপ্লেন মোডে যদিও ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় না, তবে ভয়েস কমান্ডের মাধ্যমে গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট আপনার জন্য অ্যালার্ম সেট করতে পারে।
মিউজিক যেভাবে উপভোগ করবেন এয়ারপ্লেন মোডে
এয়ারপ্লেন মোডে ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় গুগল প্লে মিউজিক, স্পোটিফাইয়ের মতো মিউজিক স্ট্রিমিং অ্যাপগুলো কাজ করবে না। এয়ারপ্লেন মোডে মিউজিক উপভোগে দুইটি অপশন রয়েছে-
প্রথমত যদি আপনি মিউজিক স্ট্রিমিংয়ের পেইড সার্ভিস ব্যবহার করে থাকেন যেমন স্পোটিফাই প্রিমিয়াম অথবা গুগল প্লে মিউজক অল অ্যাকসেস, তাহলে আপনি ডিভাইসে মিউজিক ডাউনলোড করে নিতে পারেন। এমনকি এয়ারপ্লেন মোডেও তা শোনার সুবিধা পাবেন।
Hard Disk না SSD Storage কোনটি বেটার?

Hard Disk না SSD Storage কোনটি বেটার?

কম্পিউটারে ডেটার স্থায়িত্বের বিবেচনায় মোটামুটি তিন ধরণের মেমোরি ডিভাইস রয়েছে। একটা হচ্ছে রিড-অনলি, যেমন মাদারবোর্ড/প্রসেসর বা বায়োসে স্থায়ীভাবে যেসব স্টোরেজে প্রোগ্রাম দেয়া হয় সেগুলো। এগুলো থেকে ডেটা রিড করা বা পড়া যায়
, কিন্তু এতে নতুন ডেটা যোগ করা কিংবা বিদ্যমান ডেটা মোছা যায়না। অন্য একটি মেমোরি টাইপ হচ্ছে RAM। এটাতে ডেটা যোগ-বিয়োগ করা যায়, কিন্তু এটা ক্ষণস্থায়ী। পিসি চলতে চলতে বিদ্যুৎ চলে গেমন- Random Access Memoryহই। পিসিতে আমরা কোনো ফাইল সংরক্ষণ করতে যে মোমোরি ডিভাইস ব্যবহার করি,আসলে সেগুলো ডেটার সবচেয়ে বেশিক্ষণ স্থায়িত্ব প্রদান করে। এক্ষেত্রে সাধারণত হার্ড ড্রাইভ ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
বর্তমানে কম্পিউটারে স্টোরেজ হিসেবে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে হার্ড ডিস্ক। এতে পিসির অপারেটিং সিস্টেম ও অন্যান্য ইউজার-ফাইল সংরক্ষিত থাকে। হার্ডডিস্কের দাম তুলনামূলক কম, এর স্পিডও একটু কম হয়ে থাকে। বেশি স্পিড পেতে এজন্য অনেকেই ব্যবহার করেন এসএসডি স্টোরেজ। এগুলো হার্ডডিস্কের বিকল্প স্টোরেজ ডিভাইস SSD Storage এর পূর্ণরূপ হচ্ছে solid-state drive.
হার্ড ডিস্ক ড্রাইভের মধ্যে অনেকগুলো ম্যাগনেটিক কোটিং দেয়া প্লেট থাকে যেগুলো কাজের সময় ঘুরতে থাকে এবং বিশেষ রিড-রাইট হেড এই ধাতব চাকতি বা প্লেট গুলোতে ডেটা আদানপ্রদান করে।
অপরদিকে, সলিড-স্টেড ড্রাইভ বা এসএসডি স্টোরেজে ঘূর্ণায়মান কোনো পার্ট থাকেনা। এর মধ্যে পরস্পর-সংযুক্ত ফ্ল্যাশ মেমোরি চিপ থাকে যেগুলোর মধ্যে ইলেকট্রনিকভাবে ডেটা সংরক্ষিত হয়। কোনো চৌম্বক শক্তির দরকার হয়না। এর মধ্যে কোনো রিড-রাইট হেডও নেই।
তো এবার চলুন দেখি আপনি কোন কোন বিষয় বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিবেন যে কম্পিউটারে হার্ডডিস্ক ব্যবহার করবেন, নাকি SSD Storage?
গতি
হার্ড ডিস্কের মধ্যে ঘুর্ণায়মান অংশ থাকে এবং এজন্য হেডটি তার সঠিক স্থান থেকে ডেটা সংগ্রহ করতে কিছুটা সময় নেবে। এগুলোসহ অন্যান্য প্রযুক্তিগত কারণে এসএসডির চেয়ে হার্ডডিস্কের ডেটা এক্সেস টাইম একটু বেশি। অর্থাৎ, SSD Storage এর চেয়ে হার্ডডিস্ক একটু ধীরগতিতে কাজ করে। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায়, এসএসডি’যুক্ত পিসি ৭-১০ সেকেন্ডেই চালু হয়, যেখানে হার্ডডিস্ক’যুক্ত পিসি চালু হতে কমপক্ষে আধমিনিট সময় নেয়। এরপর পিসি চালু হয়ে স্টার্টাপ প্রোগ্রামগুলো রেডি হতে আরও মিনিটখানেক সময় তো লাগেই। এসএসডিতে ফাইল রিড-রাইট টাইম প্রতি সেকেন্ডে গড়ে ২০০ থেকে ৫৫০ মেগাবাইট হয়ে থাকে। হার্ড ডিস্কে অ্যাভারেজ ফাইল রিড-রাইট টাইম ৫০ থেকে ১২০ মেগাবাইট/সেকেন্ড।
হার্ডডিস্কযুক্ত পিসিতে আপনি যদি এসএসডি লাগান (অন্তত সিস্টেম ড্রাইভ হিসেবে), তাহলে আগের চেয়ে অন্তত দ্বিগুণ বেশি স্পিড পাবেন। হার্ডডিস্কের তুলনায় এসএসডির স্পিড আকাশ-পাতাল পার্থক্য বলে মনে হয়ে থাকে। সুতরাং আপনি যদি পিসিতে স্পিড চান, তাহলে স্টোরেজে এসএসডিই হবে আপনার সেরা পছন্দ।
স্থায়িত্ব
হার্ডডিস্কের তুলনায় এSSD Storage ডিভাইসের স্থায়িত্ব বেশি বলেই জানা যায়। তাই স্থায়িত্বের দিক দিয়েও এসএসডি এগিয়ে।
বিদ্যুৎ খরচ
হার্ড ডিস্কের তুলনায় এসএসডি কম বিদ্যুৎ খরচ করে। এসএসডি যেখানে ২-৩ ওয়াটের হয়, সেখানে হার্ড ডিস্ক হয়ে থাকে ৬-৭ ওয়াট। যেহেতু সলিড স্টেট ড্রাইভ কম বিদ্যুৎ খরচ করে, তাই এসএসডি স্টোরেজ আপনার ল্যাপটপের ব্যাটারি ব্যাকআপ কমপক্ষে ৩০ মিনিট বৃদ্ধি করবে।
ধারণ
বর্তমানে ল্যাপটপের জন্য যেসব এসএসডি পাওয়া যায়, সেগুলোর ধারণক্ষমতা সাধারণত ১ টেরাবাইটের বেশি হয়না। ডেস্কটপের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৪ টেরাবাইট ধারণক্ষমতার এসএসডি পাওয়া যায়। অপরদিকে, হার্ড ডিস্কের ধারণক্ষমতা অনেক বেশি থাকে। ল্যাপটপের জন্য সর্বোচ্চ ২ টেরাবাইট এবং ডেস্কটপের জন্য ১০ টেরাবাইট পর্যন্ত হার্ড ডিস্ক পাওয়া যায়। ভবিষ্যতে উভয়ের ক্যাপাসিটিই আরও বাড়বে। আপনার যদি অনেক বেশি স্টোরেজ লাগে, তাহলে হার্ড ডিস্ক বেছে নিতে পারেন।
শব্দ ও কম্পন
হার্ড ডিস্কের মধ্যে ঘুর্ণায়মান অংশ থাকার কারণে এগুলো থেকে শব্দ (নয়েজ) উৎপন্ন হয়। কিন্তু এসএসডিতে কোনো ঘুর্ণায়মান পার্টস না থাকায় এটা থেকে কোনো শব্দ ও ভাইব্রেশন উৎপন্ন হয়না।
দাম
একটা বিজ্ঞাপনে নিশ্চয়ই দেখেছেন “জিনিস যেটা ভাল, দাম তার একটু বেশি”। সেরকমই, এসএসডি যেহেতু আপনাকে এত বেশি সুবিধা দিচ্ছে, তাই এর দামটাও একটু বেশি হবে। ২৫০ গিগাবাইট SSD Storage এর দাম পড়বে ৮ হাজার টাকার মত, যেখানে ৫০০ গিগাবাইট হার্ডডিস্ক ড্রাইভের দাম পড়বে মোটামুটি সাড়ে ৩ হাজার টাকা।
আপনি যদি বাজেট একটু বাড়াতে পারেন, তাহলে হার্ডডিস্কের বদলে এসএসডি স্টোরেজ বেছে নিতে পারেন। কিছু কিছু ল্যাপটপে এসএসডি স্টোরেজ দেয়াই থাকে। সেগুলো কিনলে বাড়তি দাম দিয়ে আর এসএসডি কিনতে হবেনা, এবং মোট দামেও অনেকটা সাশ্রয় হবে। এরকম কিছু এসএসডিযুক্ত ল্যাপটপ হচ্ছে আসুসের VivoBook S14 S410UN, VivoBook S15 S510UQ, VivoBook Pro 15 N580VD, ASUS ZenBook UX430UQ প্রভৃতি। আপনি চাইলে এদের কিছু কিছু মডেলে এসএসডি ও হার্ড ডিস্ক উভয়ই পেতে পারেন।
হার্ড ডিস্কের তুলনায় এসএসডির দাম বেশি হয়ে থাকে, সেই সাথে তার স্পিডও বেশি হয়। আপনার পিসিতে যদি একাধিক ড্রাইভ লাগানোর ব্যবস্থা থাকে, তাহলে সিস্টেম ড্রাইভ হিসেবে এসএসডি, এবং ফাইল স্টোরেজ হিসেবে হার্ড ডিস্ক ব্যবহার করতে পারেন। আর যদি একটিই ড্রাইভ লাগানোর জায়গা থাকে, তাহলে বাজেট অনুযায়ী এসএসডি নিলে স্টোরেজ ক্যাপাসিটি কম পেলেও স্পিড পাবেন চমৎকার আকার।